Posts

বাংলাদেশের তিন পালোয়ান

  বাংলাদেশের তিন পালোয়ান ১। শাহ পালোয়ান মাতঙ্গী উনি বাংলার শেষ স্বাধীন সুলতান, সুলতানউস সুলতান মুসা খানের তাঁবে মাতং বিভাগের শাসক আছিলেন। মাতং কোন জোয়ার তা ঠিক জানা না গেলেও ইতিহাসের বিচারে ধারনা করা হয় মাতং সিলেটের তরফের দখিনপূবে আছিল। সম্ভবত মাতংয়ের বেশীরভাগ হালের বাংলাদেশের বাইরে। শাহ পালোয়ান মুঘলদের আড়ে যুদ্ধে শহীদ হন। এইখানে একটা দুঃখের গপ্প আছে। মুসা খানের আরেকজন শাসক আছিলেন সোনারগাঁওয়ের আমির হাজী শামসুদ্দীন বাগদাদী। যুদ্ধে মুঘলগো কাছে হাইরা হাজী শামসুদ্দীন বাগদাদী মুঘলগো চাকরি নেন। মুঘল সুবেদার ইসলাম খান হাজী শামসুদ্দীনকেই পালোয়ানের আড়ে পাঠায়। এর আগে পাঠান নেতা খাজা ওসমান লোহানী মুঘলগো তাড়া খাইয়া মোমেনশাহীর বুকাইনগরে উনার রাজধানী করছিলেন ও পরে সিলেট যান। হাজী শামসুদ্দীন যেইকালে পালোয়ানের সাথে যুদ্ধ করতে আহেন খাজা ওসমানের ভাই খাজা মালহী লোহানী ও ছেলে মোমরিজ খান লোহানী সিলেটের তরফে আছিলেন। উনারা শাহ পালোয়ানের দলে যোগ দেন ও বারবার হাজী শামসুদ্দীন বাগদাদীর গড়া মুঘল ক্যাম্পে হামলা করেন। তিনবার ক্যাম্পের ভিতরে ঢুইকা মুঘলগো সাথে হাতাহাতি যুদ্ধ করেন। শেষে একটা যুদ্ধ হয় শাহ পালোয়ানের...

গাজীপুর জেলার কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য (ভিডিও)

Image
গাজীপুর জেলা বাংলাদেশের মধ্যাঞ্চলের ঢাকা বিভাগের একটি প্রশাসনিক অঞ্চল। অবস্থানগত কারণে এটি বাংলাদেশের একটি বিশেষ শ্রেণীভুক্ত জেলা।[২] ইতিহাস আর ঐতিহ্যের সংশ্লেষে কালোত্তীর্ণ মহিমায় আর বর্ণিল দীপ্তিতে ভাস্বর অপার সম্ভাবনায় ভরপুর গাজীপুর জেলা। মোগল-ব্রিটিশ-পাকিস্তান আমলে বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে গাজীপুরের রয়েছে বীরত্বপূর্ণ ভূমিকা। ১৯৭১ সালের ১৯ মার্চ মহান মুক্তিযুদ্ধের সূচনা পর্বে গাজীপুরেই সংঘটিত হয় প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধযুদ্ধ। গাজীপুরে রয়েছে জাতীয় পর্যায়ের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সদর দপ্তরসহ ১৯টি কেপি আই, ৫টি বিশ্ববিদ্যালয়, ২টি ক্যান্টনমেন্ট ও দেশের একমাত্র হাইটেক পার্কসহ বহু সংখ্যক সরকারি, স্বায়ত্বশাসিত, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং ক্ষুদ্র/মাঝারী ও ভারী শিল্পকারখানা সহ দেশের তৈরী পোশাক শিল্পের বিরাট অংশ। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সিটি কর্পোরেশন, যার আয়তন ৩৩০ বর্গ কিঃমিঃ। গাজীপুরের মধ্যেই দেশের ৭৫ শতাংশ গার্মেন্টস শিল্প অবস্থিত। মুসলিম বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম সমাবেশ বিশ্ব ইজতেমা টঙ্গীর তুরাগ নদীর তীরে অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় স্বীকৃত একমাত্র জাতীয় উ...

১০ লাখ টাকা মুক্তিপণের জন্য নিজ ভাতিজাকে অপহরণ করে চাচা নিজেই থানায় জিডি করে আটক

Image
গাজীপুর ভিউঃ ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণের জন্য নিজ ভাতিজাকে অপহরণ করে চাচা নিজেই  থানায় জিডি করে আটক।  নিখোঁজের পাঁচ দিন পর রামিমুল হাসান বিজয় নামে এক কিশোরের গলাকাটা অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করেছে শ্রীপুর থানা পুলিশ। আজ পহেলা অক্টোর ২০২৩ ইং রোজ রোববার গাজীপুর জেলার শ্রীপুর উপজেলার গোসিংগা ইউনিয়নের কর্নপুর গজারি বন থেকে উদ্ধার করা হয় তার লাশ। এই ঘটনায় তিন জনকে আটক করে পুলিশ বলছে, আপন বড় ভাইয়ের ছেলেকে হত্যার পর থানায় গিয়ে জিডি করেছিলেন চাচা জুয়েল বেপারী নিজেই। অপহরণের একদিন পর বিজয়ের বাবার মুঠোফোনে কল করে অপর প্রান্ত থেকে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। জিডির করার পর নিহত বিজয়ের চাচা জুয়েল বেপারী সহ আরো ২ জন সহযোগীকে আটক করে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের পর তাদের দেয়া তথ্য মতে কর্ণপুর গজারী বন থেকে ওই কিশোরের লাশ উদ্ধার করে। ভিডিও লিংকঃ